খোরাসনের কালো পতাকা - ইসলাহ

সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য; আমরা তাঁর প্রশংসা করি, তাঁর নিকট সাহায্য প্রার্থনা করি, তাঁর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করি এবং তাঁর নিকট তাওবা করি। অত:পর আমার এই ক্ষুদ্র প্রয়াস আল্লাহ তাআলা কবুল করুক। এই সময়ে ইসলামি ব্লগ অত্যন্ত জনপ্রিয় উঠেছে। এই বিপ্লবের গনজোয়ারে ইসলামের সঠিক ও চূড়ান্ত বার্তা পৌঁছাতে পোষ্ট গুলো বেশি বেশি শেয়ার করুন। আল্লাহ তা আলা আমাদের কবুল করুন। আমিন

Home Top Ad

কুরআন ও হাদিসের ভবিষ্যৎবাণী গুলো সবাইকে জানিয়ে সচেতন করতে চাই।

Post Top Ad

Sunday

demo-image

খোরাসনের কালো পতাকা

এখানে এ্যাড দেওয়া হবে
mm

আলহামদুলিল্লাহ ! হে মুসলিম জাতি! জেনে রাখুন খুব শিঘ্রই মুসলমান শান্তির বার্তা নিয়ে একজন মহান খলীফা আত্মপ্রকাশ করবেন। আজ সারা পৃথিবীর দিকে তাকিয়ে দেখুন কি ভয়াবহ ভাবে মার খাচ্ছে মুসলমানরা। সমস্ত পৃথিবী থেকে মুসলমানদের সকল অধিকার ছিনিয়ে নেয়া হয়েছে। বিনা কারনে পাখির মত মুসলমানদের শহীদ করে ফেলা হচ্ছে। মুসলমানদের পাশে আজ কোন কেউ নেই, এমনকি বিভিন্ন বৃহৎ মুসলিম দেশের প্রধানরাও সরাসরি ইহুদী খ্রিষ্টানদের সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে অপরদিকে মুসলমানদের দিকে ফিরেও তাকাচ্ছে না। যেভাবে এখন দুর্যোগ অতিবাবিত হচ্ছে যদি এভাবে চলে আগামী কয়েক বছরের মধ্যে পৃথিবীতে কোন মুসলমান থাকবে না। কিন্তুু আল্লাহ পাক রব্বুল আ'লামীন এটা কখনোই বরদাশত করবেন না। মুসলমান আজ নেতৃত্ব শূন্য। সকল মুসলমানের অভিভাবক করে মুসলমানদের ইমাম করে অচিরেই একজন মহান খলীফার আত্মপ্রকাশ করাবেন। যিনি এ পৃথিবীতে আবারো মুসলমানদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করবেন, মুসলমানদের শান্তি কায়েম করবেন এবং খিলাফত আলা মিনহাজুন নবুওয়া প্রতিষ্ঠা করবেন । সেই সাথে দুনিয়ার সকল কাফির মুশরিকদের সমুচিত জবাব দিবেন। এখন আমাদের সকলের দায়িত্ব হচ্ছে খালিছ তওবা করে আল্লাহ পাকের কাছে দোয়া করা। এবং চেষ্টা করা তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ে দুরূদ শরীফে পড়ে আল্লাহ পাক উনার কাছে আরজি করা, " আল্লাহ পাক দয়া করে আপনার সেই মহান খলীফার সঙ্গী করে দিন। আপনার খলীফাকে চিনার তৌফিক দান করুন।" ইনশাআল্লাহ! আল্লাহ পাক দোয়া কবুল করে আমাদের সকলকে সেই খলীফার কাছে পৌঁছে দিবেন। কয়েকটি জরুরী বিষয়- এসময় ইরাকের আবু বকর আল বাগদাদী মার্কা ইহুদীর দালালরাও বিভ্রান্তি সৃষ্টি করার জন্য খলীফা দাবি করবে। কিন্তু সবাই মন দিয়ে শুনে রাখেন- (১) যিনি খলীফা হবেন তিনি কোন প্রকার শরীয়তের বিরোধী কাজ করবেন না। যুগে দোহাই কিংবা কোন অজুহাতে কোন হারম কাজ করতে পারবেন না। কারন যুগ বা সময় নিয়ন্ত্রণ করে ইসলাম প্রতিষ্ঠা করার জন্যই খলীফা আগমন করেন। পৃথিবীর ইতিহাসে কোন খলীফা এক বিন্দু পরিমাণ শরীয়তের বিরোধী কাজের সাথে আপোষ করেন নাই। (২) খলীফা যিনি হবেন তিনি শতভাগ সুন্নতের অনুসারী হবেন। সুন্নতের বিন্দু মাত্র খিলাপ কাজ খলীফার দ্বারা হবে না। ইয়া আল্লাহ পাক ! আমাদের সকল মুসলমানদের আপনার মহান খলীফার পতাকা তলে আসার তৌফিক দিন।

আমিন

No comments:

Post a Comment

ALHAMDULILLAH MEDIA

Pages